"ঘি" একটি দুগ্ধজাত পুষ্টিকর পণ্য। ঘি কে সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
শরীরকে সুস্থ রাখতে আনস্যচুরেটেড ঘি এর বিকল্প নেই ।
ঘি এর স্বাস্থ্য উপকারিতা
হার্টের যেকোন সমস্যায় এবং কোলেস্টেরলের সমস্যার জন্য আনস্যচুরেটেড ঘি অত্যন্ত উপকারী
ঘি গ্যাস্ট্রিক ও হজমের সমস্যা দূর করে।
ঘি চোখের জ্যুতি বাড়ায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। মানসিক চাপ,উদ্বেগ কমায় এবং বিভিন্ন প্রকার প্রদাহ থেকে শুরু করে ক্যান্সার ও ডায়াবেটিসের মতো জটিল রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে
ঘি ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে।
গর্ভকালীন ঘি খাওয়া অনেক উপকারী। তবে চিকিৎসকের সাথে অবশ্যই পরামর্শ করে নিতে হবে।
ঘি শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকরই নয় এটি প্রতিটি খাবারে তৈরী করে অনন্য স্বাদ ।
এজন্য শরীরের সুস্থতা ও সেরা স্বাদের নিশ্চয়তা বিবেচনা করলে নির্ভরের প্রিমিয়াম সরের / ক্রিমের ঘি হতে পারে আপনার পছন্দ।
ঘি এর ব্যবহারঃ
রান্নার মাধ্যম: ঘি রান্নার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। ডিপ ফ্রাইয়িং এর জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।
স্বাদ বৃদ্ধিকারী: এটি খাবারে ভিন্ন স্বাদ যোগ করে। ঝাল এবং মিষ্টি উভয় রেসিপির সামগ্রিক স্বাদ বাড়ায়।
ল্যাকটোজ-মুক্ত: ল্যাকটোজ সেনসিটিভ ব্যক্তিদের জন্য কালচারড ঘি একটি উপযুক্ত বিকল্প।
আয়ুর্বেদিক উপকারিতা: আয়ুর্বেদে, কালচারড ঘি হজম এবং সামগ্রিক সুস্থতার জন্য উপযোগী একটি খাবার বলে মনে করা হয়।
পুষ্টির উৎস: এতে ফ্যাট-দ্রবণীয় ভিটামিন যেমন A, E, এবং D রয়েছে, যা প্রয়োজনীয় পুষ্টির উৎস।
বেকিং উপাদান: কেক, কুকিজ এবং অন্যান্য বেকড পণ্যগুলিতে বিলোনা ঘি ব্যবহার করা হয়।
কফি বা চা তে সংযোজন: কফি বা চায়ের সাথে অল্প পরিমাণে ঘি ক্রিমারের বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করা যায়
ত্বকের ময়েশ্চারাইজার: ঘি একটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসাবে কাজ করতে পারে এবং ত্বকে পুষ্টি জোগায়।